জনগণের অধিকার হরণকারী, গণহত্যায় লিপ্ত ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপে লিপ্ত আওয়ামী লীগ অবশেষে নিষিদ্ধ হয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ন্যায়ের পথে এক সাহসী অগ্রগতি। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল হোক জনবান্ধব, সহনশীল ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের প্রতীক।
অনেক বিশ্লেষক বলছেন, এই পদক্ষেপ দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং জবাবদিহিতার পথে একটি সাহসী অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তবে এই সিদ্ধান্ত ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
জনগণের একাংশ মনে করে, দেশের রাজনীতিতে সহনশীলতা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য এটি একটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। তারা আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতের বাংলাদেশ হবে একটি জবাবদিহিমূলক, মানবিক ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।
একাধিক মানবাধিকার সংগঠন বলছে, এখন সময় এসেছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে একটি স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তোলার।